নবাবগঞ্জে বাহ্রা ইউনিয়নের যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইউনিয়নের বাহ্রা পশ্চিমপাড়া গ্রামের গৃহবধূ আলমা (২৮) দীর্ঘ দিন ধরে নেশাগ্রস্থ স্বামী মো.হালিম (৩৩) এর নির্যাতনের শিকার । আলমা উপজেলার বাহ্রা পশ্চিমপাড়া গ্রামের হাবু মোল্লার মেয়ে। মো.হালিম ঐ ইউনিয়নের চরকান্দা গ্রামের নোয়াব আলী সারেং এর ছেলে। নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ আলমা জানান,তাদের ১১ বছর যাবৎ মো.হালিমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। তিনি দুই সন্তানের জননী। বিবাহের পর থেকে প্রতিনিয়তই যৌতুকের দাবিতে শ্বাশুরী সালিহা বেগম(৬০),ছেলের বড় ভাই মো.সালাম (৩৫) ও স্বাামী হালিম শারীরিক ও মানসিক ভাবে নিযার্তন ও অত্যাচার করে । মো. হালিম তিন বছর যাবৎ মাদক আসক্ত । মাদকের টাকা যোগাড় না করতে পারলেই গৃহবধূ আলমা কে নানা ভাবে নির্যাতন করা হয়। কয়েক দিন পর পরই মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে।টাকা না দিলেই শুরু করে অমানসিক নির্যাতন ও বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া। ৫ আগস্ট রাত ১১ টা ৫৫ মিনিটে যৌতুক না পাওয়ার কারনে স্বামী বিবস্ত্র করে গলায় কাপড় ঝুলিয়ে লোহার রড ও ধাঁরালো অস্ত্র দিয়ে মারত্মকভাবে জখম করে। লোহার আঘাতে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম ও দু’হাত ভেঙে ফেলে। তখন সে অজ্ঞান অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।পরে পাড়া প্রতিবশেীর সহযোগিতায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

 

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইউনিয়নের বাহ্রা পশ্চিমপাড়া গ্রামের গৃহবধূ আলমা (২৮) দীর্ঘ দিন ধরে নেশাগ্রস্থ স্বামী মো.হালিম (৩৩) এর নির্যাতনের শিকার । আলমা উপজেলার বাহ্রা পশ্চিমপাড়া গ্রামের হাবু মোল্লার মেয়ে। মো.হালিম ঐ ইউনিয়নের চরকান্দা গ্রামের নোয়াব আলী সারেং এর ছেলে।

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বাহ্রা ইউনিয়নের বাহ্রা পশ্চিমপাড়া গ্রামের গৃহবধূ আলমা (২৮) দীর্ঘ দিন ধরে নেশাগ্রস্থ স্বামী মো.হালিম (৩৩) এর নির্যাতনের শিকার । আলমা উপজেলার বাহ্রা পশ্চিমপাড়া গ্রামের হাবু মোল্লার মেয়ে। মো.হালিম ঐ ইউনিয়নের চরকান্দা গ্রামের নোয়াব আলী সারেং এর ছেলে। নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ আলমা জানান,তাদের ১১ বছর যাবৎ মো.হালিমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। তিনি দুই সন্তানের জননী। বিবাহের পর থেকে প্রতিনিয়তই যৌতুকের দাবিতে শ্বাশুরী সালিহা বেগম(৬০),ছেলের বড় ভাই মো.সালাম (৩৫) ও স্বাামী হালিম শারীরিক ও মানসিক ভাবে নিযার্তন ও অত্যাচার করে । মো. হালিম তিন বছর যাবৎ মাদক আসক্ত । মাদকের টাকা যোগাড় না করতে পারলেই গৃহবধূ আলমা কে নানা ভাবে নির্যাতন করা হয়। কয়েক দিন পর পরই মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে।টাকা না দিলেই শুরু করে অমানসিক নির্যাতন ও বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া। ৫ আগস্ট রাত ১১ টা ৫৫ মিনিটে যৌতুক না পাওয়ার কারনে স্বামী বিবস্ত্র করে গলায় কাপড় ঝুলিয়ে লোহার রড ও ধাঁরালো অস্ত্র দিয়ে মারত্মকভাবে জখম করে। লোহার আঘাতে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম ও দু’হাত ভেঙে ফেলে। তখন সে অজ্ঞান অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।পরে পাড়া প্রতিবশেীর সহযোগিতায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ আলমা জানান,তাদের ১১ বছর যাবৎ মো.হালিমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। তিনি দুই সন্তানের জননী। বিবাহের পর থেকে প্রতিনিয়তই যৌতুকের দাবিতে শ্বাশুরী সালিহা বেগম(৬০),ছেলের বড় ভাই মো.সালাম (৩৫) ও স্বাামী হালিম শারীরিক ও মানসিক ভাবে নিযার্তন ও অত্যাচার করে । মো. হালিম তিন বছর যাবৎ মাদক আসক্ত । মাদকের টাকা যোগাড় না করতে পারলেই গৃহবধূ আলমা কে নানা ভাবে নির্যাতন করা হয়। কয়েক দিন পর পরই মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে।টাকা না দিলেই শুরু করে অমানসিক নির্যাতন ও বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া। ৫ আগস্ট রাত ১১ টা ৫৫ মিনিটে যৌতুক না পাওয়ার কারনে স্বামী বিবস্ত্র করে গলায় কাপড় ঝুলিয়ে লোহার রড ও ধাঁরালো অস্ত্র দিয়ে মারত্মকভাবে জখম করে। লোহার আঘাতে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম ও দু’হাত ভেঙে ফেলে। তখন সে অজ্ঞান অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।পরে পাড়া প্রতিবশেীর সহযোগিতায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment